বিসিএস প্রস্তুতি

নিম্নের কোন বানানটি সঠিক? ক)অন্তস্তল  খ)অন্তস্থল  আমরা প্রায়শই বাক্যে যে সকল ভুল বানানের ব্যবহার করে থাকি, তার মধ্যে অন্যতম হল "অন্তস্থল"।প্রকৃতপক্ষে, শুদ্ধ বানানটি হবে "অন্তস্তল।"  অন্তঃ+তল= অন্তস্তল, এটা অন্তরের সর্বনিম্ন তল অথবা মনের ভিতরে অর্থে ব্যবহৃত হয়। (the bottom or the interior of anything; the depth of one's heart.) ।অন্যদিকে, ‘অন্তস্থল’ নামক কোনো শব্দ বাংলা একাডেমি প্রণীত আধুনিক বাংলা অভিধানে নেই।অতএব, অন্তস্থল নয় সঠিক হবে অন্তস্তল। উদাহরণঃ অশুদ্ধ: অন্তরের অন্তস্থল থেকে আমি শ্রদ্ধা নিবেদন করছি। শুদ্ধ: অন্তরের অন্তস্তল থেকে আমি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। bpsc,bcs,psc,bcs examination,bcs,BCS Examination – বিসিএস পরীক্ষা, BCS Exam Preparation – বিসিএস পরীক্ষা প্রস্তুতি , syllabus, circular, educational, bcs portal, bcs website, bcs preliminary,  bcs written,bcs exam ar question, bcs exam book list, bcs exam book pdf, bcs exam bd, bcs exam bangladesh, bcs exam application, bcs exam circular, bcs exam circular 2022, bcs exam date 2022, bcs exam date 2023, bcs e...

করিনি নাকি করি নি? আমরা প্রায় সবাই বাক্যে "করিনি" অথবা "করি নি" এদুটির মধ্যে কোনটি ব্যবহার করব তা নিয়ে একপ্রকার দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকি।আসুন আজ জেনে নেই, "করিনি" অথবা "করি নি" এই দুইটি শব্দের মধ্যে কোনটি নিশ্চিত করবে বাক্যের শুদ্ধ প্রয়োগ। দেখে নেই, বাংলা একাডেমির নিয়ম অনুসারে, "করিনি" এবং "করি নি" এ দুটির মধ্যে কোনটি সঠিক। এছাড়াও কর্ণপাত করি নঞর্থক অব্যয়পদগুলোর আরো কিছু নিয়মের দিকে। আধুনিক প্রমিত বাংলা একাডেমির রীতি অনুযায়ী, না-বাচক 'না' এবং 'নি' -এ দুটির প্রথমটি(না) বাক্যে  স্বতন্ত্র পদ হিসেবে এবং শেষেরটি (নি) সমাসবদ্ধ হিসেবে বাক্যে ব্যবহৃত হবে।যেমন: করি না, কিন্তু করিনি। যাই না, কিন্তু যাইনি।  একইভাবে 'নাই' শব্দের শেষে যুক্ত হবে না। এটি শব্দের শেষে পৃথকভাবে থাকবে। যেমন: করে নাই, যাই নাই। শব্দের পূর্বে না-বাচক উপসর্গ ‘না’ উত্তরপদের সঙ্গে যুক্ত ধাকবে। যেমন: নাবালাক, নারাজ ইত্যাদি অর্থ সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজন অনুভূত হলে 'না'-এর পর হাইফেন ব্যবহার করা যায়। যেমন: না-ব...

"পুরস্কার", "পরিষ্কার", "আবিষ্কার", "বহিষ্কার", "নমস্কার"  শব্দগুলোর সঠিক বানান মনে রাখার উপায়ঃ পুরস্কার, পরিষ্কার, আবিষ্কার, বহিষ্কার, নমস্কার- এ জাতীয় শব্দগুলোর বানানে আমরা সাধারণত যে সমস্যায় পড়ি তা হল এই শব্দগুলোতে অবস্থিত যুক্তবর্ণটির বানানে 'ষ' হবে নাকি 'স'। এ সমস্যা সমাধানের সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে যুক্তবর্ণটির আগের বর্ণের দিকে খেয়াল রাখা।  যদি যুক্তবর্ণটির আগের বর্ণে অ,আ স্বরধ্বনি যুক্ত থাকে, তবে যুক্তবর্ণের বানান হবে 'স্ক'।আর যুক্তবর্ণটির আগে অ,আ ভিন্ন অন্য কোন স্বরধ্বনি থাকে, তবে যুক্তবর্ণটি হবে ‘ষ্ক’। যেমনঃ আমরা যদি 'পরিষ্কার' শব্দটির বানানের দিকে খেয়াল করি, তাহলে দেখতে পাব যুক্তবর্ণের ঠিক আগের বর্ণটি হচ্ছে ‘র’ যার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে ই-কার। তাই, যুক্তবর্ণটি হবে ‘ষ্ক’। অর্থাৎ, শুদ্ধ বানান হবে পরিষ্কার।এরকম আরো কিছু বানান হলঃ আবিষ্কার, বহিষ্কার, আয়ুষ্কাল, চতুষ্কোণ, নিষ্কাশন ইত্যাদি। অন্যদিকে, পুরস্কার শব্দটিতে যুক্তবর্ণের আগের বর্ণ  ‘র’-এর সঙ্গে ই/ঈ-কার, উ/ঊ-কার, এ/ঐ-কার বা ও/ঔ-কার যুক্ত নেই। অতএব, ...

বামে অশুদ্ধ এবং ডানে শুদ্ধ বানান 1)বয়জেষ্ঠ্য = বয়োজ্যেষ্ঠ 2)দূরাদৃস্ট = দুরাদৃষ্ট 3) কর্মজীবি = কর্মজীবী 4)আকাংখা = আকাংঙ্ক্ষা 5)প্রতিযোগীতা = প্রতিযোগিতা 6)সন্যাসী = সন্ন্যাসী 7) বহিস্কার = বহিষ্কার 8)জগত = জগৎ 9)মনীষি = মনীষী 10)শান্তনা = সান্ত্বনা 11)মন্ত্রীত্ব = মন্ত্রিত্ব 12)বুদ্ধিজীবি = বুদ্ধিজীবী 13)ইতিমধ্যে = ইতোমধ্যে 14)ভৌগলিক= ভৌগোলিক 15)মুমুর্ষু = মুমূর্ষু 16)শ্রদ্ধান্ঞ্জলী = শ্রদ্ধান্ঞ্জলি 17)উত্তারায়ন = উত্তারায়ণ 18) ঋন = ঋণ 19) সমিচিন. = সমীচীন 20) সম্বর্ধনা = সংবর্ধনা 21) দারিদ্রতা = দরিদ্রতা/দারিদ্র্য 22) সুষ্ঠ = সুষ্ঠু 23) পরিস্কার. = পরিষ্কার 24) কুজ্জটিকা = কুজ্ঝটিকা 25) নিশিথিনি = নিশীথিনী 26) আদ্যান্তে = আদ্যন্ত 27) ব্রাক্ষ্মন = ব্রাক্ষ্মণ 28) শুশ্রষা = শুশ্রূষা 29)মরিচিকা = মরীচিকা 30)স্বামীগৃহ = স্বামিগৃহ

বামে অশুদ্ধ এবং ডানে শুদ্ধ বানান 1) ইতিপূর্বে = ইতঃপূর্বে 2)সহযোগীতা = সহযোগিতা 3) শিরচ্ছেদ = শিরশ্ছেদ 4) মনোকস্ট = মনঃকষ্ট 5)অপারাহ্ন = অপরাহ্ণ 6)দূরবস্তা =দুরবস্থা 7)ষ্টেশন =স্টেশন মুহুর্ত = মুহূর্ত 9) উপযোগীতা = উপযোগিতা 10) কল্যান = কল্যাণ 11) জীবীকা =জীবিকা 12) স্বরস্বতী = সরস্বতী 13) গীতাঞ্জলী =গীতাঞ্জলি 14) পিপিলিকা =পিপীলিকা 15) ব্যপ্ত = ব্যাপ্ত 16) মুখস্ত = মুখস্থ 17) সংস্কৃতিক =সাংস্কৃতিক 18) অন্তভুক্ত =অন্তর্ভুক্ত 19) ঐক্যতান = ঐকতান 20)উপরোক্ত = উপর্যুক্ত 21)বিদূষি =বিদুষি 22)ভূবন = ভুবন 23)বিভিষিকা = বিভীষিকা 24) আলচ্যমান = আলোচ্যমান 25) পুরান = পুরাণ 26)ঝরণা = ঝরনা 27) প্রনয়িণী = প্রণয়িনী 28) দৈন্যতা = দৈন্য, দীনতা 29)পুরষ্কার = পুরস্কার 30) স্নেহাশীস = স্নেহাশিস্

অশুদ্ধ: দৈন্যতা প্রশংসনীয় নয়। শুদ্ধ: দৈন্য/দীনতা প্রশংসনীয় নয়। অশুদ্ধ: ছাত্রীগণের মধ্যে অনুপস্থিতের সংখ্যা কম। শুদ্ধ: ছাত্রীদের মধ্যে অনুপস্থিতির সংখ্যা কম। অশুদ্ধ: এমন অসহ্যনীয় ব্যাথা আমি আর কখনও অনুভব করি নাই। শুদ্ধ: এমন অসহ্য ব্যথা আমি কখনো অনুভব করিনি। অশুদ্ধ: আকণ্ঠ পর্যন্ত ভোজনে স্বাস্থ্যহানি ঘটে । শুদ্ধ: আকণ্ঠ ভোজনে স্বাস্থ্যহানি ঘটে। অশুদ্ধ: আবশ্যকীয় ব্যায়ে কার্পপ্যতা অনুচিত। শুদ্ধ: আবশ্যক ব্যয়ে কার্পণ্য অনুচিত। অশুদ্ধ: তাহার বৈমাত্রের সহোদর অসুস্থ। শুদ্ধ: তার বৈমাত্রেয় ভাই অসুস্থ। অশুদ্ধ: সমুদয় সভ্যগণ আসিয়াছেন। শুদ্ধ:  সভ্যগণ এসেছেন। অশুদ্ধ: পাতায় পাতায় পরে নিশির শিশির। শুদ্ধ: পাতায় পাতায় পড়ে নিশির শিশির। অশুদ্ধ: ঝন্ঝা শেষ হইতে না হতে কুঝ্ঝটি অনচলটি ছাইয়া ফেললো । শুদ্ধ: ঝঞ্ঝা শেষ হতে না হতে কুজ্ঝটিকা অঞ্চলটি ছেয়ে ফেললো। অশুদ্ধ: পৈত্রিক সম্পত্তির মাধ্যমে ভদ্রস্থতা রক্ষা হয়, মহদুপকারও হয়। শুদ্ধ: পৈতৃক সম্পত্তির মাধ্যমে ভদ্রতা রক্ষা হয়, মহোপকারও হয়। অশুদ্ধ: সকলে একত্রিত হয়ে ধুমপান পরিত্যয্য ঘোষণা করিলেন। শুদ্ধ: সকলে একত্র হয়ে ধূমপান পরিত্যাজ্য ঘোষণা করল...

অশুদ্ধ: এসব লোকগুলোকে আমি চিনি। শুদ্ধ: এসব লোককে আমি চিনি। /এ লোকগুলোকে আমি চিনি। অশুদ্ধ: তুমি আমার কাছে আরও প্রিয়তর। শুদ্ধ: তুমি আমার কাছে আরও প্রিয়। অশুদ্ধ: শুধুমাত্র গায়ের জোরে কাজ হয় না। শুদ্ধ:  শুধু গায়ের জোরে কাজ হয় না। অশুদ্ধ: তিনি নিরহঙ্কারী ও নিরপরাধী মানুষ । শুদ্ধ:  তিনি নিরহঙ্কার ও নিরপরাধ মানুষ। অশুদ্ধ: সে গাছ হইতে অবতরণ করিল। শুদ্ধ: সে গাছ থেকে নামলো। অশুদ্ধ: অচিরেই বাংলাদেশ একটি সমৃদ্ধশালী দেশে পরিণত হবে । শুদ্ধ:  অচিরেই বাংলাদেশ একটি সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হবে। অশুদ্ধ: আসছে আগামীকাল কলেজ বন্ধ থাকবে । শুদ্ধ: আগামীকাল কলেজ বন্ধ থাকবে। অশুদ্ধ: তার দারিদ্র্যতায় কষ্ট পেয়েছি আর সৌজন্যতায় মুগ্ধ হয়েছি। শুদ্ধ: তার দারিদ্র্যে কষ্ট পেয়েছি আর সৌজন্যে মুগ্ধ হয়েছি। অশুদ্ধ: আমি অপমান হয়েছি। শুদ্ধ: আমি অপমানিত হয়েছি । অশুদ্ধ: ইতোমধ্যে গ্রামের সমস্ত লোকেরা সম্বর্ধনা সভায় যোগ দিল । শুদ্ধ: ইতোমধ্যে গ্রামের সব লোক সংবর্ধনা সভায় যোগ দিয়েছে। অশুদ্ধ: নিরপরাধী লোক কাকেও ভয় করে না। শুদ্ধ:  নিরপরাধ লোক কাউকেই ভয় করে না। অশুদ্ধ: অপরাহ্ন লিখতে অনেকেই ভুল করে। শুদ্ধ:...

"প্রাহ্ণ","পূর্বাহ্ণ","মধ্যাহ্ন","অপরাহ্ণ" ও "সায়াহ্ন" শব্দগুলোর সঠিক বানান মনে রাখার উপায়ঃ ব্যাকরণের ভাষায়ঃ ব্যাকরণে ণ-ত্ব বিধানের নিয়মানুযায়ী প্র,পরা,পূর্ব,অপর এই পূর্বপদের পর অহ্ন শব্দ বসলে দন্ত্য ন-এর স্থানে মূর্ধন্য-ণ হয়।এজন্য প্রাহ্ণ,পরাহ্ণ, পূর্বাহ্ণ, অপরাহ্ণ প্রভৃতি শব্দের বানানে হ-বর্ণের নিচে 'মূর্ধন্য-ণ' বসে। আর মধ্যাহ্ন ও সায়াহ্ন এই শব্দে এরকম কোনো নিয়ম খাটেনা বিধায় অহ্ন শব্দের দন্ত্য-ন আর পরিবর্তিত হয় নি। মনে রাখার টেকনিকঃ "মধ্যাহ্ন' মানে দিনের মধ্যভাগ।'সায়াহ্ন' শব্দের অর্থ সন্ধ্যা। এটি দিন ও রাতের মধ্যভাগ। যেহেতু দুটি শব্দ দ্বারাই মধ্যভাগ মানে মাঝামাঝি বোঝানো হচ্ছে, তাই এ শব্দ দুটির বানানে দন্ত্য-ন বর্ণকে হ-বর্ণের মাঝখানে বসাতে হয়। অন্যদিকে, "প্রাহ্ণ" ও "পূর্বাহ্ণ" শব্দের অর্থ প্রাতঃকাল বা দিনের প্রথমভাগ। আর “অপরাহ্ণ" মানে দিনের শেষভাগ। যেহেতু শব্দগুলো দ্বারা মাঝামাঝি কোনো সময় বোঝানো হয় নি, তাই এদের ক্ষেত্রে দন্ত্য-ন পরিবর্তিত হয়ে মূর্ধন্য-ণ হয়ে হ-বর্ণের নিচে বসে। বিঃদ্র...

 অশুদ্ধ: তিনি স্বচ্ছল পরিবারের সন্তান। শুদ্ধ: তিনি সচ্ছল পরিবারের সন্তান | অশুদ্ধ: এ খবরটি অত্যান্ত বেদনাদায়ক। শুদ্ধ: এ খবরটি অত্যন্ত বেদনাদায়ক। অশুদ্ধ: মুখস্তবিদ্যা পরিহার করা দরকার। শুদ্ধ: মুখস্থবিদ্যা পরিহার করা দরকার। অশুদ্ধ: তিনি পৈত্রিক ভিটায় বসবাস করেন। শুদ্ধ: তিনি পৈতৃক ভিটায় বসবাস করেন। অশুদ্ধ: সুশিক্ষিত ব্যক্তি মাত্রই সশিক্ষিত। শুদ্ধ: সুশিক্ষিত ব্যক্তি মাত্রই স্বশিক্ষিত। অশুদ্ধ: এটি একটি অনুবাদিত গ্রন্থ । . শুদ্ধ: এটি একটি অনূদিত গ্রন্থ। অশুদ্ধ: আমি অপমান হয়েছি। শুদ্ধ: আমি অপমানিত হয়েছি। অশুদ্ধ: এ ব্যক্তি সকলের মাঝে বয়স্ক। শুদ্ধ: এ ব্যক্তি সকলের মাঝে বয়োজ্যেষ্ঠ। অশুদ্ধ:এ তো তার দূর্লভ সৌভাগ্য। শুদ্ধ: এ তো তার দুর্লভ সৌভাগ্য। অশুদ্ধঃ তোমার সঙ্গে আমার একটা গোপন পরামর্শ আছে। শুদ্ধঃতোমার সঙ্গে আমার একটা গোপনীয় পরামর্শ আছে। অশুদ্ধ: বালকটি আরোগ্য হয়েছে। শুদ্ধ: বালকটি আরোগ্য লাভ করেছে। অশুদ্ধ: সাভার ট্র্যাজেডির শোকসভায় বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবি, বিজ্ঞানী, দার্শনিক প্রমুখগণ শ্রদ্ধাঞ্জলী নিবেদন করেন। শুদ্ধ: সাভার ট্র্যাজেডির শোকসভায় বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী, বিজ্ঞানী, দার্শনিক প্রমুখ...

বামে অশুদ্ধ এবং ডানে শুদ্ধ বানান ১। সর্বশান্ত = সর্বস্বান্ত। ২। এসিস্টেন্ট = অ্যাসিস্ট্যান্ট। ৩। মনিজাল = মণিজাল। ৪। দূরাদৃস্ট = দুরাদৃষ্ট। ৫। পঁচা = পচা। ৬। নিরব = নীরব। ৭। ঋন = ঋণ। ৮। পুরান = পুরাণ। ৯। স্বরস্বতী = সরস্বতী। ১০। অহোরাত্রি = অহোরাত্র। ১১। কৌতুহল = কৌতূহল। ১২। নির্ভিক =  নির্ভীক। ১৩। পাটনী = পাটুনি। ১৪। প্রলোয় = প্রলয়। ১৫। নির্ঘাদ = নির্ঘাত। ১৬। প্রদিপ = প্রদীপ। ১৭। পরিপক্য = পরিপক্ক। ১৮। পরজিবি = পরজীবী। ১৯। প্রসান্ত = প্রশান্ত। ২০। পিচাশ = পিশাচ। ২১। ধণুক  = ধনুক। ২২। ধুলি = ধূলি। ২৩। দুভাষী = দোভাষী। ২৪। পংকজ = পঙ্কজ। ২৫। ডাইনী = ডাইনি। ২৬। দুস্কর = দুষ্কর। ২৭। জ্যোতিষি = জ্যোতিষী। ২৮। জরুরি = জরুরি। ২৯। জলন্ত = জ্বলন্ত। ৩০। ততক্ষণাৎ = তৎক্ষণাৎ।

বামে অশুদ্ধ এবং ডানে শুদ্ধ বানান ১। বাঙ্গালী = বাঙালি। ২। বিদূষী = বিদুষী। ৩। ব্যার্থ = ব্যর্থ। ৪। দিবারাত্রি = দিবারাত্র। ৫। গ্রামীন = গ্রামীণ। ৬। উচিৎ = উচিত। ৭। স্থায়ীত্ত = স্থায়িত্ব। ৮। বাণিজ্য = বাণিজ্য। ৯। ঘুরাঘুরি = ঘোরাঘুরি। ১০। উচ্ছাস = উচ্ছ্বাস। ১১। আগমনি = আগমনী। ১২। আত্বস্ত = আত্মস্থ। ১৩। সচিত্রির = সচিত্র। ১৪। সখ্যতা = সখ্য। ১৫। বীরম্বনা = বিড়ম্বনা। ১৬। মুহূর্মুহূ = মুহুর্মুহু। ১৭। মহিষী = মহিষী। ১৮। নুন্যতম = ন্যূনতম। ১৯। কৃতিবাস = কৃত্তিবাস। ২০। সহযোগীতা = সহযোগিতা। ২১। রামায়ন = রামায়ণ। ২২। শ্বাশুড়ি = শাশুড়ি। ২৩। বাল্মিকী = বাল্মীকি। ২৪। দুঃস্ত = দুস্থ। ২৫। ননদী = ননদি। ২৬। প্রনয়িনী = প্রণয়িনী। ২৭। পানিনি = পাণিনি। ২৮। গৌন = গৌণ। ২৯। পিপিলীকা = পিপীলিকা। ৩০। অনুসূয়া = অনসূয়া।

অশুদ্ধ: তার দুরাবস্থা দেখিলে দুঃখ হয়। শুদ্ধ: তার দুরবস্থা দেখলে দুঃখ হয়। অশুদ্ধ: শুধুমাত্র গায়ের জোরে কাজ হয় না। শুদ্ধ: শুধু গায়ের জোরে কাজ হয় না। অশুদ্ধ: এই কাজে স্বার্থকতা লাভ কারতে চাইলে আরো মনযোগ করিতে হইবে। শুদ্ধ: এই কাজে সার্থকতা লাভ করতে চাইলে আরো মনোযোগ দিতে হবে। অশুদ্ধ: আমি এখন ভীষণ ব্যাস্ত। শুদ্ধ: আমি এখন ভীষণ ব্যস্ত। অশুদ্ধ: হাতে ব্যাথা পেয়েছি। শুদ্ধ: হাতে ব্যথা পেয়েছি। অশুদ্ধ: শশান ঘাট কোথায়। শুদ্ধ: শ্মশান ঘাট কোথায়? অশুদ্ধ: এর একটা ব্যাবস্থা কর। শুদ্ধ: এর একটা ব্যবস্থা কর। অশুদ্ধ: সে কৌতুক করার কৌতুহল সম্বরণ করিতে পারিল না। শুদ্ধ: সে কৌতুক করার কৌতূহল সংবরণ করিতে পারিল না। অশুদ্ধ: তার সব ছেলেরাই কৃতি। শুদ্ধ: তার সব ছেলেই কৃতী। অশুদ্ধ: বাজী করের অদ্ভূত ক্রিয়া দেখিয়া ছাত্রগণেরা প্রফুল্লিত হলো। শুদ্ধ: বাজিকরের অদ্ভুত খেলা দেখে ছাত্ররা আনন্দিত হলো। অশুদ্ধ: এক অগ্রহায়ণে শীত যায় না। শুদ্ধ: এক মাঘে শীত যায় না। অশুদ্ধ: হে ত্রি নয়নী আমাকে রক্ষা কর। শুদ্ধ: হে ত্রিনয়না, আমাকে রক্ষা কর। অশুদ্ধ: ইতিপূর্বে তার সাথে দেখা হয় নাই। শুদ্ধ: ইতঃপূর্বে তার সঙ্গে দেখা হয় নি। অ...

 অশুদ্ধ: আমার এ কাজে মনোযোগীতা নেই। শুদ্ধ: আমার এ কাজে মনোযোগ নেই। অশুদ্ধ: আমরা বাংলা দেশের সুসন্তান এই কথা যেন কদাপিও বা ভূলি। শুদ্ধ: আমরা বাংলাদেশের সুসন্তান এই কথা যেন কদাপি না ভুলি। অশুদ্ধ: সকল সভ্যগণ এখানে উপস্থিত ছিলেন। শুদ্ধ: সভ্যগণ এখানে উপস্থিত ছিলেন। অশুদ্ধ: প্রায়ই অর্থ কথাগুলো বড় হয়ে থাকে অস্পষ্ট। শুদ্ধ: বড় কথাগুলোর অর্থ প্রায়ই অস্পষ্ট হয়ে থাকে। অশুদ্ধ: রচনাটির উৎকর্ষতা অনস্বীকার্য। শুদ্ধ: রচনাটির উৎকর্ষ অনস্বীকার্য। অশুদ্ধ: সর্ব বিষয়ে বাহুল্যতা বর্জন করিবে। শুদ্ধ:  সর্ব বিষয়ে বাহুল্য বর্জন করিবে। অশুদ্ধ: জ্যোৎস্না রাত বড়ই মাধুর্যময়। শুদ্ধ: জ্যোৎস্না রাত বড়ই মধুর। অশুদ্ধ: তুমি নির্দোষী নও। শুদ্ধ: তুমি নির্দোষ নও। অশুদ্ধ: বিপদগ্রস্থকে সাহায্য কর। শুদ্ধ: বিপদগ্রস্তকে সাহায্য কর। অশুদ্ধ: তাহার সাংঘাতিক আনন্দ হইল। শুদ্ধ: তাহার অপরিসীম আনন্দ হইল। অশুদ্ধ: এরূপ জীবন কল্পনা করিতেও আমাদের আতঙ্কিত হয়েছিল। শুদ্ধ: এরূপ জীবন কল্পনা করিতেও আমাদের আতঙ্ক হয়েছিল। অশুদ্ধ:  শরীর অসুস্থ্যের জন্য আমি কাল আসিতে পারি নাই। শুদ্ধ: অসুস্থতার জন্য আমি কল্য আসিতে পারি নাই। অশ...

অশুদ্ধ: তাহার সৌন্দর্যতাবোধ আমাকে অভিভূত করেছে। শুদ্ধ: তার সৌজন্যবোধ আমাকে অভিভূত করেছে। অশুদ্ধ: দুর্বিসহ বানানটি অধিকাংশ ব্যাক্তি ভূল লেখে। শুদ্ধ: দুর্বিষহ বানানটি অধিকাংশ ব্যক্তি ভুল লেখে। অশুদ্ধঃ বিদ্যান লোকেরা মনে করেন আমাদের ছেলেমেয়েরা অধ্যায়ন ছেড়েছে বলেই তারা ব্যাথা আকাঙ্খা মুহুর্ত প্রতিযোগীতা দরিদ্রতা ইত্যাদি বানান ভূল করে। শুদ্ধঃবিদ্বান লোকেরা মনে করেন, আমাদের ছেলেমেয়েরা অধ্যয়ন ছেড়েছে বলেই তারা ব্যথা আকাঙ্ক্ষা,মুহূর্ত,প্রতিযোগিতা,দরিদ্রতা ইত্যাদি বানান ভুল করে। অশুদ্ধ: ছেলেটি নিষ্পা'পী নিরপরাধী কিন্তু সেই সেষ বংশের মাথায় চুণকালী দিল। শুদ্ধঃছেলেটি নিষ্পাপ, নিরপরাধ কিন্তু সেই শেষ পর্যন্ত বংশের মুখে চুনকালি দিল। অশুদ্ধ: আকণ্ঠ পর্যন্ত ভোজন ভাল নয়। শুদ্ধ: আকণ্ঠ ভোজন ভাল নয়। অশুদ্ধ: আমি সন্তোষ হইলাম। শুদ্ধ: আমি সন্তুষ্ট হইলাম। অশুদ্ধ: আজকাল বিদ্বান মেয়ের অভাব নেই। শুদ্ধ: আজকাল বিদুষী মেয়ের অভাব নেই। অশুদ্ধ: এমন লজ্জাস্কর ব্যাপার যে ঘটবে তাহা কদাপিও চিন্তা করিনি। শুদ্ধ: এমন লজ্জাকর ব্যাপার যে ঘটবে তা কখনও চিন্তা করি নি। অশুদ্ধ: ক্ষমা একটি মহানগুণ। শুদ্ধ: ক্ষমা একটি মহৎ গুণ...

অশুদ্ধ: তোমার সাথে আমার একটি গোপন পরামর্শ আছে। শুদ্ধ: তোমার সঙ্গে আমার একটি গোপনীয় পরামর্শ আছে। অশুদ্ধ: আবশ্যকীয় ব্যয়ে কার্পণ্যতা অনুচিৎ। শুদ্ধ: আবশ্যকীয় ব্যয়ে কার্পণ্য অনুচিত। অশুদ্ধ: আমি বড় অপমান হইয়াছি। শুদ্ধ: আমি বড় অপমানিত হইয়াছি। অশুদ্ধ: সকল সুধীমণ্ডলী উপস্থিত আছেন। শুদ্ধ: সুধীমণ্ডলী উপস্থিত আছেন। অশুদ্ধ: এ বিষয়ে তাহারা সচেষ্টিত নহে। শুদ্ধ: এ বিষয়ে তাহারা সচেষ্ট নহে। অশুদ্ধ: তাহারা যেন ভূল করার প্রতিযোগীতায় নেমেছে। শুদ্ধ: তারা যেন ভুল করার প্রতিযোগিতায় নেমেছে। অশুদ্ধ: আশাকরি তুমি আরোগ্য হইয়াছ। শুদ্ধ: আশাকরি তুমি আরোগ্য লাভ করিয়াছ। অশুদ্ধ: ইহা প্রমাণ হইয়াছে। শুদ্ধ: ইহা প্রমাণিত হইয়াছে। অশুদ্ধ: তিনি তোমার বিরুদ্ধে সাক্ষী দিলেন। শুদ্ধ: তিনি তোমার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিলেন। অশুদ্ধ: অন্যায়ের প্রতিফল দুর্নিবার্য। শুদ্ধ: অন্যায়ের প্রতিফলন অনিবার্য। অশুদ্ধ: অন্যাভাবে প্রতি ঘরে ঘরে হাহাকার। শুদ্ধ: অন্নাভাবে প্রতি ঘরে হাহাকার।/অন্নাভাবে ঘরে ঘরে হাহাকার। অশুদ্ধঃএকের লাঠি দশের বোঝা। শুদ্ধঃদশের লাঠি একের বোঝা। অশুদ্ধ: ইহার আবশ্যক নাই।  শুদ্ধ: ইহার আবশ্যকতা নাই। অশুদ্ধ: হীন...

Bacteria=জীবাণু Bail=জামিন Barrack=সেনানিবাস Basin=অববাহিকা Bibliography=গ্রন্থবিবরণী Bio-data=জীবনবৃত্তান্ত Biography=জীবনচরিত Birth-Control=জন্মনিয়ন্ত্রণ Blue-Print=নীলনকশা Bond=প্রতিজ্ঞাপত্র Book-keeping=হিসাবরক্ষণ Book-post=খোলা ডাক Booklet=পুস্তিকা Brand=প্রতীক,মার্কা Break of study=অধ্যায়ন বিরতি Broker=দালাল By-election=উপনির্বাচন

 A Abolition=বিলোপ Acting=ভারপ্রাপ্ত 4 Ad-hoc=তদর্থক,অনানুষ্ঠানিক 5 Adaptation=অভিযোজন 6 Admission=ভর্তি 7 Admit-card=প্রবেশপত্র 8 Advice=উপদেষ্টা 9 Affidavit=হলফনামা,শপথনামা Agenda=আলোচ্যসূচি Agent=প্রতিনিধি Allegation=অভিযোগ Allotment=বরাদ্দ Architecture=স্থাপত্য Assembly=পরিষদ Audio=শ্রুতি Audit=নিরীক্ষা Auditor=নিরীক্ষক Author=লেখক,গ্রন্থাগার Autograph=স্বাক্ষর